এম মাহফুজ আলম, পাবনা: আজও যেন চির যৌবন তিন শাসনের স্বাক্ষী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। প্রচিীনতম শতবর্ষের অধিক আয়ূস্কালের হার্ডিঞ্জ ব্রিজটি দেখতে সব সময় দেশ বিদেশের পর্যটকদের আগমণ ঘটে থাকে এখানে। আর পড়ন্ত বিকেলে স্থানীয়সহ আশপাশের জেলাসমূহের ভ্রমনপিয়াসুদের পদভারী হয়ে ওঠে এলাকাটিতে।
হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
নদী ভাঙনের কবলে পড়ে এবার শতবর্ষের হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে নদী চরাঞ্চলের অনেক এলাকা বিলীন হয়ে গেছে।
পাবনা প্রতিনিধি:বাংলাদেশ পানির ন্যায্য হিস্যা না পেলেও গঙ্গা চুক্তির দুই যুগ পর এ বছর ঈশ্বরদীর পাকশীতে পদ্মা নদীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে সর্বোচ্চ পরিমাণ পানি প্রবাহিত হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) হাইড্রোলজি বিভাগ সরেজমিন পানি পরিমাপ করার পর সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে।
পাবনা প্রতিনিধি:রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম রেজা বলেছেন,“হার্ডিঞ্জ ব্রিজ আদলে আরো একটি ব্রিজ করার সমীক্ষা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে এব্যাপারে গঠিত টিম কাজ করতেও শুরু করেছে”। শুক্রবার (০৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী পদ্মা নদীর উপর ব্রিটিশ আমলে নির্মিত হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পরিদর্শন শেষে তিনি একথা বলেন।
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পদ্মায় এখন তীব্র স্রোত চলছে। প্রতি ঘণ্টায় এখন হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পদ্মায় স্রোতের গতিবেগ ১১.৭৪ কিলোমিটার।